শহরের প্রভাতী ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড হাসপাতালের একটি কক্ষ থেকে সোমবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে সাজ্জাদ হোসেনের (২২) লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
মৃত সাজ্জাদ গোপালগঞ্জের মুকসেদপুর উপজেলার নৌকান্দা গ্রামের মুইনুদ্দীনের ছেলে এবং ক্লিনিকটির ওটি সহকারী হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
কোতোয়ালি থানার এসআই ফারুক হোসেন বলেন, ক্লিনিকের একটি কক্ষে সাজ্জাদ ও বিধান কুমার দাস নামে এক যুবক একসঙ্গে থাকতেন।
“সকালে ওই কক্ষের ফ্যানের সঙ্গে গামছা দিয়ে ফাঁস দেওয়া অবস্থায় সজ্জাদের ঝুলন্ত লাশ দেখে থানায় খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ গিয়ে তা উদ্ধার করে।”
এসআই বলেন, এটি আত্মহত্যা নাকি হত্যা- তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাজ্জাদের রুমমেট বিধান কুমারকে আটক করা হয়েছে।
“বিধান পুলিশকে জানিয়েছে, তারা রাত দুটোর দিকে ঘুমাতে যান। পরে কিভাবে কি হয়েছে সেটা তিনি বলতে পারেন না।”
লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।