রোববার সকাল থেকে নগরীর মাহিগঞ্জ, রংপুর প্রেসক্লাব চত্বর, সিটি বাজার, কাচারী বাজার ও শাপলা চত্বর এলাকায় ক্রেতারা ভিড় করেন।
টিসিবির রংপুরের আঞ্চলিক ম্যানেজার সুজাত দৌলা বলেন, প্রতিদিন রংপুর নগরীর পাঁচটি স্থানে পাঁচজন ডিলারের মাধ্যমে পাঁচ হাজার কেজি পেঁয়াজ বিক্রি করা হবে।
“রংপুরের জন্য একশ মেট্রিকটন পেঁয়াজ বরাদ্দ দিয়েছে টিসিবি। এ পর্যন্ত রংপুরে এসেছে ২৪ মেট্রিক টন। বাকিটা অল্প সময়ের মধ্যে আসবে।”
দীর্ঘ অপেক্ষার পরও ৪৫ টাকায় এক কেজি পেঁয়াজ কিনতে পেরে খুশি ক্রেতারা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, পেঁয়াজের ট্রাকগুলো বিক্রিয় কেন্দ্রগুলোতে পৌছানোর আগেই ভোর থেকে সেখানে ভিড় করছে থাকে নারী, পুরুষ, শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত।
নগরীর মাহিগঞ্জ এলাকার টিসিবির ডিলার শাহাদাত হোসেন শাওন বলেন, সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রত্যেক ক্রেতাকে এক কেজি করে পেঁয়াজ দেওয়া হচ্ছে।
তিনি বলেন, এখানে মাত্র এক হাজার কেজি পেঁয়াজ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বরাদ্দ আরও বাড়ানো উচিত।
প্রেসক্লাব চত্বরে পেঁয়াজ কিনতে আসা গৃহবধূ তাহমিনা আক্তার বলেন, রংপুরের বিভিন্ন বাজারে ২৬০ থেকে তিনশ টাকা দরে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে। ৪৫ টাকা দরে পেঁয়াজ কিনতে পেরে তিনি খুশি।
চাকরিজীবী তোফায়েল হোসেন বলেন, টিসিবি থেকে যে পেঁয়াজ দেওয়া হচ্ছে তা নিম্নমানের। কেনার পর দেখা গেছে ভিতরে পচা। তুবুও বাধ্য হয়ে তাদের কিনতে হচ্ছে।