রোববার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. মো. নূর উদ্দীন আহমেদ স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ আদেশ দেওয়া হয়েছে।
বহিষ্কৃতদের মধ্যে পাঁচজনকে স্থায়ী একাডেমিক এবং একজনকে দুই সেমিস্টারের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে।
স্থায়ী একাডেমিক বহিষ্কৃতরা হলেন ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের রাফিজুল ইসলাম, নূরুদ্দিন নাহিদ, আরিফুল ইসলাম সাকিব, মো মাজহারুল ইসলাম মিশন ও রাহাত আল হাসান।
এছাড়া দুই সেমিস্টারের জন্য বহিষ্কৃত হয়েছেন একই বিভাগের ইসমাইল শেখ।
গত ১৯ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর ড. খোন্দকার নাসিরউদ্দিনের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, স্বেচ্ছাচারিতাসহ নানা অভিযোগ এনে তার পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন করে শিক্ষার্থীরা।
এ ঘটনায় প্রথমে সাবেক ভিসির করা তদন্ত কমিটি ‘আইনের আশ্রয় নেওয়ার’ সুপারিশ করেছিল। তবে ওই ভিসির পদত্যাগের পর গত ২০ অক্টোবর সিএসই বিভাগের সভাপতি ও সহকারী অধ্যাপক ড. সালেহ আহমেদ, প্রক্টর ড. মো. রাজিউর রহমান, বাংলা বিভাগের সভাপতি ও সহকারী অধ্যাপক আব্দুর রহমান, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রভাষক মাহবুবা উদ্দিন ও প্রফেসর ড. মো. নূরউদ্দিন আহমেদকে সদস্য করে পাঁচ সদস্যের পুনঃতদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. মো নূরউদ্দিন আহমেদ বলেন, এ মাসের প্রথম সপ্তাহে তদন্ত কমিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃংখলা বোর্ডের কাছে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করে। এরপর গত ১৩ ও ১৪ নভেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃংখলা বোর্ড সভা করে ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের ছয় শিক্ষার্থীকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেয়।