“এক পর্যায়ে যুবরাজ পানিতে ডুবে যায়। তখন তাকে বাঁচাতে এগিয়ে যায় নুরুজ্জামান ও আরিফ। কিন্তু তারা সবাই নদীতে ডুবে যায়।”
কেরাণীগঞ্জ থানার ওসি সাকের মোহাম্মদ যুবায়ের জানান, উপজেলার রুহিতপুর এলাকায় শুক্রবার বেলা ২টার দিকে ছেলে সোহানসহ (৭) আসহাদুল হক ইপু (৪০) নামে এই ব্যক্তি নিহত হন।
ওসি যুবায়ের প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে বলেন, ইপু তার স্ত্রী-সন্তান নিয়ে মোটরসাইকেলে করে ঢাকার দিকে যাচ্ছিলেন। এ সময় বিপরীত দিক থেকে আসা ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে তারা তিনজনই গুরুতর আহত হন।
স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক বাবা-ছেলেকে মৃত ঘোষণা করেন বলে জানান ওসি যুবায়ের।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, নিহতদের লাশ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে রয়েছে। আহত রেশমা আক্তারকে (৩০) ওই হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। রেশমা আশঙ্কামুক্ত।
পুলিশ ট্রাক ও মোটরসাইকেল জব্দ করলেও ট্রাকের চালক-সহকারীকে ধরতে পারেনি।