একইসঙ্গে সব ধরনের দাপ্তরিক কার্যক্রম থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে।
জেলার গাবতলী থানার এসআই রিপন মিয়ার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ করেছেন গাবতলী উপজেলার খুপি গ্রামের ইমরান হোসেনের স্ত্রী মনিরা আক্তার কেমি (১৯)।
ইমরান ও মনিরা দুইজনই স্থানীয় ফজিলা আজিজ মেমোরিয়াল টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজের শিক্ষার্থী।
মনিরা বলেন, ইমরানের সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। বনিবনা না হওয়ায় থানায় অভিযোগ দেয় মনিরার পরিবার। পুলিশ ইমরানকে গ্রেপ্তার করে। সমঝোতার পর ৩১ অক্টোবর ইমরান জামিন পান। ১ নভেম্বর তাদের বিয়ে হয়।
“এতে ক্ষুদ্ধ হয়ে রোববার রাত ১০টার দিকে এসআই রিপন ও সাদা পোশাকে আরও চার-পাঁচজন লোক এসে ঘরের দরজা ভেঙে আমাকে মামলা প্রত্যাহার করার কারণে মারধর করেন।”
তবে এসআই রিপন মিয়া মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
তিনি বলেন, “ওই ঘরে আসামি আছে এমন খবর পেয়ে সেখানে গিয়েছিলাম। এ সময় মনিরা ভীত হয়ে চিৎকার করেন। তাকে মারধর করা হয়নি।”