রোববার দোয়ারাবাজার উপজেলার লক্ষীপুর ইউনিয়নের সুলতান গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত আব্দুল বারী (৭০) সুলতানপুর গ্রামের বাসিন্দা।
আটকরা হলেন বারীর স্ত্রী আছিয়া বেগম (৫০) ও ছেলে মিলন মিয়া (২২)।
নিহতের মেয়ে মমতাজ বেগমের অভিযোগ, তাদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে এলাকার কালাশাহের পরিবারের বিরোধ ছিল। একটি খুনের ঘটনায় তার বাবা, ভাই আসামি হয়ে জেলও খাটেন।
তিনি বলেন, “পরিকল্পিতভাবে আমার বাবাকে কালাশাহের লোকজন হত্যা করেছে শাবল দিয়ে। পুলিশ তাদের না ধরে আমার মা ও ভাইকে ধরে নিয়ে গেছে। আমরা এ ঘটনার সঠিক বিচার চাই।”
সুনামগঞ্জের পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান বলেন, কালাশাহের সঙ্গে নিহতের পরিবারের বিরোধ ছিল, মামলাও ছিল। সেই ঘটনাকে সামনে রেখে ঘটনার পর নিহতের পরিবারের দুইজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। তদন্তের স্বার্থে কিছু বলা যাচ্ছে না।
তিনি জানান, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এখানও মামলা দায়ের হয়নি।