শনিবার বিকালে ছাত্রদের ছয়টি হল এবং রোববার সকাল ১০টা মধ্যে ছাত্রীদের একটি হল খালি হয়েছে।
এদিকে, এ ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে কর্তৃপক্ষ।
শুক্রবার কুয়েট আন্তঃহল ফুটবল প্রতিযোগিতায় অমর একুশে হল ও ড. এম এ রশীদ হলের মধ্যে খেলা ছিল। খেলাটি গোলশূন্য ড্র হওয়ার পর একটি পক্ষ রেফারিকে মারধর করে।
এর জেরে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হওয়ার পর শুক্রবার রাতে কর্তৃপক্ষ বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে দেয়।
কুয়েটের জনসংযোগ কর্মকর্তা মনোজ কুমার মজুমদার জানান, নির্দেশনা পাওয়ার পর শনিবার সকাল থেকে ছাত্রছাত্রীরা হল ত্যাগ করতে শুরু করে। ওইদিন বিকালে ছাত্রদের ছয়টি এবং রোববার সকালে ছাত্রীদের একটি হল খালি হয়।
কুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. কাজী সাজ্জাদ হোসেন বলেন, প্রশাসনিক সিদ্ধান্তে ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান অধ্যাপক নূরুন্নবী মোল্লাকে সভাপতি করে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে দ্রুত সময়ের মধ্যে কুয়েট উপাচার্য বরাবর প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ফুটবল মাঠের উত্তেজনা যাতে ছড়িয়ে না পড়ে সেজন্য ক্যাম্পাস বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে বলে তিনি জানান।