“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
জেলার সাঘাটা উপজেলার বোনারপাড়া তিন মাথা এলাকার অটোরিকশা চালক সাব্বির হোসেন এই অভিযোগ করেন।
সাব্বির বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, শনিবার দুপুরে তিন মাথা মাস্টারপাড়া এলাকা এক নারী তার অটোরিকশায় ওঠেন। ওই নারীর সঙ্গে মোটরসাইকেল আরোহী এক ব্যক্তি ছিলেন।
“ওই ব্যক্তি আমাকে বললেন, ‘সামনের দোকান থেকে আমি মিষ্টি কিনে দিচ্ছি। আপনি একটু আমার সাথে এসে নিয়ে যান।’ আমি অটোরিকশা রেখে একটু সামনে একটি মিষ্টির দোকানে যাই ওই ব্যক্তির মোটরসাইকেলে করে। ফিরে এসে দেখি অটোরিকশা নেই। নারী যাত্রীও উধাও।”
এরই মধ্যে মোটরসাইকেল আরোহী ওই ব্যক্তিও দ্রুত সটকে পড়েন বলে জানান অটোরিকশা চালক সাব্বির। তিনি পুলিশে অভিযোগ দিয়েছেন।
বোনারপাড়া পুলিশ তদন্তকেন্দ্রে ইনচার্জ পরিদর্শক এনায়েত হোসেন বলেন, “অটোরিকশাটি উদ্ধার ও ছিনতাইয়ে জড়িতদের আটক করতে পুলিশ অভিযান শুরু করেছে।”