“শিক্ষার্থীদের ক্লাসে উপস্থিতির ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিস্টেম চালু করতে একটি প্রজেক্টের কাজ শুরু হয়েছে।”
উপজেলা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ভারপ্রাপ্ত স্টেশন কর্মকর্তা আবুল কালাম বলেন, শুক্রবার ভোর ৬টার দিকে অগ্নিকাণ্ডের এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসকর্মীরা গিয়ে প্রায় দেড় ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নেভায়।
“আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লাগে। এতে আনুমানিক দুই লাখ টাকার ক্ষয়-ক্ষতি হতে পারে।”
তিনি বলেন, অফিসের দোতালার মাঝখানের রুমে আগুন লেগেছে। একটি প্রিন্টার, তিনটি টেবিল, আটটি চেয়ার, একটি দরজা, দুটি জানালা, পাঁচটি আলমারি, তিনটি তাক ও দুটি ফ্যানসহ ১৭০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অন্তত এক হাজার শিক্ষকের সার্ভিস বই আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
“সার্ভিস বইয়ের যে ক্ষতি এটা অর্থ দিয়ে পরিমাপ করা যাবে না। এটা অকল্পনীয় ক্ষতি। এজন্য আমাদের অমানবিক-অমানুষিক কষ্ট হবে পুনরায় লেখার জন্য। এতে অনেক খরচ হয়ে যাবে।”