মঙ্গলবার জেলা ও দায়রা জজ মো. জুলফিকার আলী খাঁন এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডিত গফুর মিজি ফরিদগঞ্জ উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের ভাটিয়ালপুর এলাকার চির্কা চাঁদপুর গ্রামের রহমান মিজির ছেলে।
রায় ঘোষণার সময় তিনি আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন বলে সরকার পক্ষের আইনজীবী মোক্তার আহম্মেদ জানান।
পরদিন সকালে সাইফুল ঘুম থেকে উঠে তার বোনের লাশ মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখেন।
পরে সাইফুল চাঁদপুর মডেল থানায় খবর দিলে পুলিশ গিয়ে সালমার লাশ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় চাঁদপুর মডেল থানায় অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করা হয়।
এরপর ২০১৬ সালের ৩০ জুন ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনে সালমাকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে বলে জানানো হয়।
পরে সালমার মা রহিমা বেগম ওই বছরের ১ জুলাই গফুরকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। এরপর গফুরকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
তদন্ত শেষে চাঁদপুর মডেল থানার তৎকালীন এসআই আব্দুল হালিম সরকার ২০১৬ সালের ১ নভেম্বর আদালতে গফুরের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করলে এ মামলার বিচারকাজ শুরু হয়।