“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
শরীয়তপুর পুলিশ লাইনসের আর আই (রিজার্ভ ইন্সপেক্টর) মো. সিরাজুল ইসলাম জানান, এটিএসআই (অ্যাসিসটেন্ট টাউন সাব-ইন্সপেক্টর ) মিন্টু হোসেন এবং পুলিশের গাড়ি চালক কনস্টেবল সঞ্জিত সমাদ্দার ও হৃদয় হোসেনের বিরুদ্ধে বুধবার রাতে এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
সিরাজুল বলেন, রাত সাড়ে ১১টার দিকে এই তিন পুলিশ সদস্য জাজিরা উপজেলার পদ্মা নদীর পাড় থেকে ইলিশ নিয়ে পুলিশ লাইনসে ফিরছিলেন।
পথে জেলা শহরের পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাছে স্থানীয়রা তাদের মাছসহ আটক করে শরীয়তপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে হস্তান্তর করেন।
“নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মা ইলিশ বহনের দায়ে রাতেই জেলার পুলিশ সুপার আবদুল মোমেন তাদের বরখাস্ত করেন।”
বরখাস্তদের মধ্যে মিন্টু হোসেনের বাড়ি বরিশালে, সঞ্জিতের বাড়ি বাগেরহাট এবং হৃদয়ের বাড়ি মাদারীপুর জেলায়।