“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
মহাদেবপুর থানার ওসি নজরুল ইসলাম জুয়েল জানান, বৃহস্পতিবার রাত ২টার দিকে উপজেলার রামচন্দ্রপুর গ্রামে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তারা মারা যান।
তারা হলেন ওই গ্রামের নূর ইসলাম ও তার স্ত্রী মৌসুমি খাতুন।
মাস খানেক আগে নূর ইসলামের বাবা সিরাজুল ইসলামও সাপের কামড়ে মারা যান বলে জানান ওসি জুয়েল।
তিনি প্রাথমিক তদন্তের তথ্য দিয়ে বলেন, বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে কাপড় বিক্রেতা নূর ইসলাম ও তার স্ত্রী মৌসুমিকে সাপ কামড়ায়। চিৎকার শুনে লোকজন গিয়ে তাদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়।
“চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ২টার দিকে নূর ইসলাম আর তার কিছুক্ষণ পর মৌসুমি মারা যান।”
এই দম্পতির সাত বছরের একটি ছেলে রয়েছে বলে তিনি জানান।