বৃহস্পতিবার দুপুরে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তর যৌথভাবে অভিযান চালায়।
এতে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট থান্দার কামরুজ্জামান ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন।
নিষিদ্ধ হলেও বহুল ব্যবহারের কারণে শুধু রাজধানীতেই প্রতিদিন দুই কোটি পলিথিন জমছে। পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর এই পলিথিনকে ঢাকার জলাবদ্ধতার জন্যও দায়ী করা হয়।
এ বছর প্রথম ছয় মাসে সারা দেশে ১২২টি ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ১২৬ টন পলিথিন জব্দের পাশাপাশি ৪৪ লাখ টাকা জরিমানা করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর।
গত জুলাই মাসে পরিবেশ অধিদপ্তরের কার্যক্রম আরও জোরদার করতে আটটি বিভাগীয় শহর এবং ৩৬টি জেলায় কার্যালয় স্থাপন এবং প্রয়োজনীয় জনবল দেওয়ার কথা উল্লেখ করে পর্যায়ক্রমে সব জেলায় অধিদপ্তরের কার্যালয় স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছিলেন জানান মন্ত্রী।
‘এ সময় এক পলিথিন ব্যবসায়ীকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।’
ভ্রাম্যমাণ আদালতের উপস্থিতি টের পেয়ে অন্য পলিথিন ব্যবসায়ীরা পালিয়ে যায় উল্লেখ করে তিনি বলেন, “জব্দ করা পলিথিন শপিং ব্যাগের মূল্য আনুমানিক ৩০ লাখ টাকা।”
তিনি আরও জানান, নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন বিরোধী অভিযান অব্যহত থাকবে।
অভিযানের সময় উপস্থিত ছিলেন গাজীপুর পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিদর্শক শেখ মোজাহীদ, দিলরুবা আক্তার, আব্দুর রাজ্জাক ও আনসার ব্যাটেলিয়ন সদস্যরা।