চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া কার্যালয় জানায়, তাপপ্রবাহ আগামীতে আরও বাড়তে পারে।
ইলিশ ধরায় শরীয়তপুরে ১৬ জেলের সাজা
ডিম পাড়ার মৌসুমে সরকারি নিষেধাজ্ঞার মধ্যে ইলিশ মাছ ধরার অভিযোগে শরিয়তপুরে ৪০টি নৌযানসহ ১৬ জনকে আটক করে সাজা দেওয়া হয়েছে।
Published : 10 Oct 2019, 07:46 AM
Updated : 10 Oct 2019, 07:46 AM
বুধবার রাতে জাজিরা উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি (নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট) মো. মাহবুবুল হক ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে আটক ১৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারদণ্ড দেন।
জাজিরা উপজেলার পদ্মা নদীর সিটারচর, পালের চর ও বিলাসপুর এলাকায় ২৪ ঘণ্টা সময়ের মধ্যে অভিযানে তাদের আটক করা হয় বলে জাজিরা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা উজ্জ্বল কুমার নিশ্চিত করলেও সাজাপ্রাপ্তদের নাম জানাতে পারেননি।
“এদের কাছ থেকে এক লাখ মিটার কারেন্ট জাল জব্দ করা হয়েছে।”
গণসচেতনতা সৃষ্টি করতে ‘মা-ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান-২০১৯’ উপলক্ষে গত রোববার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়,ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুম ৯ থেকে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত ২২ দিন ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ থাকবে।
এ সময়ে সারা দেশে ইলিশ আহরণ, পরিবহন, মজুদ, বাজারজাত, ক্রয়-বিক্রয় ও বিনিময় সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ এবং দণ্ডনীয় অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হবে।
এই নিষেধাজ্ঞার কারণ ব্যাখ্যা করে এর আগে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী আশরাফ আলী খান খসরু বলেছিলেন, প্রধানত আশ্বিনের পূর্ণিমার চার দিন আগে এবং পূর্ণিমার পর ১৮ দিন পর্যন্ত সময়ে মা ইলিশ ডিম ছাড়ে।
“সারা বছর ডিম ছাড়লেও ৮০ শতাংশ ডিম এ সময় ছাড়ে।”
এ সময় ইলিশ ধরার উপর নির্ভরশীল জেলেদের খাদ্য সহযোগিতা দেওয়ার কথাও সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়।
প্রজনন মৌসুমে ইলিশ রক্ষার পদক্ষেপ নেওয়ায় গত ১০ বছরে ইলিশের উৎপাদন ৭৮ শতাংশ বেড়ে এখন দেশের শতাধিক উপজেলার নদীতে তা পাওয়া যাচ্ছে বলে জানায় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।
‘মা’ ইলিশ সংরক্ষণে গত বুধবার থেকে ২২ দিন ইলিশ ধরা বন্ধ থাকছে। ৩০ অক্টোবর থেকে ফের মাছ ধরতে পারবেন জেলেরা।
এ সম্পর্কিত খবর
লোকজন পুকুরে গোসল করতে নেমে একটি শিশুর লাশ দেখতে পেয়ে থানায় খবর দেয়।
স্থানীয়রা জানান, কোনো পাত্র না থাকায় দাঁতে কামড় দিয়ে কৈ মাছটি আটকে রেখে আরও মাছ ধরার চেষ্টা করছিলেন ওই ব্যক্তি।
কেন প্রার্থিতা বাতিল করা হবে না সে বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে ২২ এপ্রিল ইসিতে উপস্থিত হতে বলা হয়েছে লুৎফুল হাবিবকে।
