“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
জেলার সিভিল সার্জন সেলিনা বেগম জানান, সোমবার সন্ধ্যার দিকে কমলা বেগম (৪৫) নামে এই নারীর মৃত্যু হয়।
কমলা বেগম উপজেলার বিপীনগর গ্রামের রুবেল হোসেনের স্ত্রী। তিনি কয়েক দিন ধরে জ্বরে ভুগছিলেন।
সিভিল সার্জন সেলিনা বলেন, জ্বরে আক্রান্ত কমলাকে রোববার কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরীক্ষায় তার ডেঙ্গু ধরা পরে। তাকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল। সোমবার তার অবস্থার অবনতি হলে সদর হাসপাতালে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। সেখানে সন্ধ্যার পর তিনি মারা যান।