ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইমরান খান বুধবার এই জরিমানা করেন।
ইমরান বলেন, “অ্যানার্জিপ্যাক সুন্দরবনের অদূরে অবৈধভাবে পশুর ও চুনকুড়ি নদীর মাঝখানে বেজমেন্ট নির্মাণ করেছে। পরিবেশ রক্ষায় প্লান্ট এলাকায় শতকরা ২৫ ভাগ গাছ থাকার কথা থাকলেও তা নেই। এছাড়া আগুন নেভানোর জন্য ফায়ার এক্সটিংগুইশার থাকলেও সেগুলোর মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। এসব বিষয়ে কর্তৃপক্ষ কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি। তাই তাদের ১০ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।”
নদী দখল করায় পরিবেশ আইনে ১০ লাখ টাকা আর মেয়াদ উত্তীর্ণ অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র রাখায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
ইমরান বলেন, “প্রতিষ্ঠানটি দুই নদীর প্রায় ৯৩ শতক জমি দখল করে এলপিজি প্লান্ট নির্মাণ করেছে।”
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার সময় সেখানে জেলা পুলিশ, এপিপিএন, পরিবেশ অধিদপ্তর, বিএসটিআই ও ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।