বৃহস্পতিবার এই আদেশের চিঠি পান বলে জানিয়েছেন বহিষ্কৃত ফাতেমা। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. নূরউদ্দিন আহমেদ স্বাক্ষরিত বহিষ্কার আদেশের চিঠিটি আগের দিন ইস্যু করা হয়।
বহিষ্কার আদেশের চিঠিতে বলা হয়েছে, বিশ্বদ্যিালয়ের এক ছাত্রের সাথে জিনিয়া প্রশাসন এবং বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে আপত্তিকর লেখালেখি করেছেন। এর আগেও প্রশাসন এবং বিশ্ববিদ্যালয়কে নিয়ে জিনিয়ার দেওয়া স্ট্যাটাস এবং মন্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়কে হেয় করা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।
এসব কর্মকাণ্ড শিক্ষার্থীদের জন্য প্রণীত আচরণবিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ উল্লেখ করে ফাতেমা-তুজ-জিনিয়াকে সাময়িক একাডেমিক বহিষ্কার করা হয়েছে।
অভিযোগ অস্বীকার করে ফাতেমা বলেন, “আমি কখনও বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে কারও সাথে কোনও ধরনের লেখালেখি করিনি।
“এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আনীত অভিযোগ সম্পূর্ণ অসত্য।”
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আদেশে জিনিয়ার বিরুদ্ধে এ ব্যবস্থা গ্রহণ করার কথা উল্লেখ করে প্রফেসর ড. নূরউদ্দিন আহমেদ জানান, যদি তার কোন বক্তব্য থাকে তা পাঁচ কর্ম দিবসের মধ্যে লিখিতভাবে জানাতে বলা হয়েছে।