সিরাজুলের বাড়ি পবা উপজেলার কাটাখালি পৌরসভার শ্যামপুর গ্রামে।তিনি জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক এবং গত কাটাখালি পৌরসভা নির্বাচনে কাটাখালি পৌরসভার মেয়র প্রার্থী ছিলেন।
ওসি বলেন, বৃহস্পতিবার রাতে কাটাখালি আদর্শ কলেজের উচ্চ মাধ্যমিকের এক শিক্ষার্থী থানায় এসে সিরাজুল ইসলামের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির মামলা করেন। এরপর পবার কাটাখালি পৌরসভার শ্যামপুর গ্রামের বাড়ি থেকে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।
এদিকে রাজশাহী জেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও আহ্বায়ক কমিটির সদস্য গোলাম মোস্তফা মামুনের অভিযোগ, কাটাখালি পৌরসভার বর্তমান মেয়র আব্বাস আলীর ষড়যন্ত্রে সিরাজুলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তিনি বলেন, “সম্প্রতি শ্যামপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির নির্বাচন নিয়ে মেয়র আব্বাসের সঙ্গে সিরাজুলের দ্বন্দ্ব হয়। এর জেরে ‘সাজানো মামলা’ দিয়ে সিরাজুলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।”
অভিযোগের বিষয়ে জানতে আব্বাসের মোবাইলে ফোন করা হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়।