বৈশাখের শুরু থেকে হাওরে চলছে বোরো ধানকাটার ধুম। বাতাসে পাকা ধানের মনমাতানো গন্ধ আর তার সঙ্গে দুলছে সোনালি শিষ। এই গরমের মধ্যেও সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কৃষক পরিবারের ছেলে-বুড়ো, নারী সবাই ধান কাটা আর ...
কমিশনের রাজশাহীর সহকারী পরিচালক আলমগীর হোসেন জানান, বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় তিনি নিজে এবং আরেক পরিচালক বায়েজিদুর রহমান খান বরেন্দ্র কর্তৃপক্ষের প্রধান কার্যালয়ে গিয়ে অনুসন্ধান চালান।
আলমগীর বলেন, বেলা ২টা পর্যন্ত তারা দপ্তরের বিভিন্ন শাখায় যান। খতিয়ে দেখেন নথিপত্র।
“কোটেশানের মাধ্যমে কেনাকাটা, আমবাগান ইজারা, সরকারি পরিপত্র অমান্য করে বেতন স্কেল প্রদান ও পল্লি বিদ্যুতের অবৈধ ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রায় সাত কোটি টাকার দুর্নীতির প্রমাণ পাওয়া গেছে। বিষয়গুলো প্রতিবেদন আকারে কমিশনের প্রধান কার্যালয়ে পাঠানো হবে।”
প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে তিনি জানান।