২০২৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি বসত ঘর থেকে শিশুটির মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
এর কারণ হিসেবে চাষিদের সঙ্গে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরও ‘পাটের রং ভালো না হওয়ায়’ উৎপাদিত পাটের দরপতন হয়েছে বলে মনে করছে।
কোরবানি ঈদের আগেও মণপ্রতি পাট ২২শ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল স্থানীয় বলে চাষিরা জানান।
পাটের দরপতনের কারণ জানতে চাইলে আতিয়ার বলেন, “পাট পঁচাতে চাষিদের অনেক বেগ পেতে হচ্ছে পানি অভাবে। এই কারণেই পাটের রং ভাল থাকছে না।
তিনি বলেন, পাটের উৎপাদন ভালো হলেও পানির অভাবে জেলার অনেক এলাকার চাষিরা পাট পঁচাতে পারেনি ভাল করে। যে কারণে পাটের রং ভাল হয়নি। এতে চাষিদের উৎপাদিত পাটের দর কম পাচ্ছে।
ফরিদপুরের এম এইচ গোল্ডেন জুট মিলস লিমিটেডের পরিচালক মোহাসিন হোসাইন জানান, মৌসুম শুরুতে আমরা ২২শ বা তার বেশি দরে পাট কিনেছি। কিন্তু বর্তমানে বাজারে যে মানের পাট আসছে তাতে সর্বোচ্চ ১৯৫০ টাকার বেশি দেওয়া যাচ্ছে না।