“তিনি জামিনে বের হলে মামলার তদন্ত কার্যক্রম প্রভাবিত করার চেষ্টাসহ সাক্ষীদের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারেন।”
রোববার ভোরে উপজেলার শেওলা ব্রিজ এলাকায় গোলাগুলির ওই ঘটনা ঘটে বলে বিয়ানীবাজার থানার ওসি অবনী শঙ্কর জানান।
নিহত মিসবাহ উদ্দিন জকিগঞ্জ উপজেলার শরিফাবাদ গ্রামের আলিম উদ্দিনের ছেলে।
মিসবাহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সদস্য এবং তার বিরুদ্ধে সিলেটের বিভিন্ন থানায় ছয়টি ডাকাতির মামলা রয়েছে বলে ওসির দাবি।
ঘটনার বর্ণনায় এ পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, মিসবাহকে শেওলা এলাকা থেকে আটক করে নিয়ে যাবার পথে তার সহযোগীরা তাকে ছিনিয়ে নেওয়ার জন্য পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে।এ সময় পুলিশও পাল্টা গুলি করে।
“এক পর্যায়ে মিসবাহ গুলিবিদ্ধ হলে তাকে উদ্ধার করে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।পরে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।”
এছাড়া এ ঘটনায় চার পুলিশ সদস্যও আহত হয়েছেন বলে জানান ওসি।