মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে ভাতশালা ইউনিয়নের ভাটপাড়া গ্রামে গৃহবধূর শ্বশুরবাড়ি থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
মৃত কনিকা আক্তার সদর উপজেলার ভাতশালা ইউনিয়নের ভাটপাড়া গ্রামের সুমন মিয়ার স্ত্রী ও জামালপুরের বকশিগঞ্জ পৌর শহরের দুদু মিয়ার মেয়ে।
এই ঘটনার পর থেকে কনিকার স্বামী সুমন মিয়া পলাতক রয়েছেন।
শেরপুর সদর থানার এসআই রুবেল মিয়া বলেন, এলার্জির ওষুধ লাগানোর জন্য সন্ধ্যায় নিজ ঘরে ঢোকেন ওই গৃহবধূ। দীর্ঘ সময়ের পরও ঘর থেকে বের না হওয়ায় ঘরের দরজা খুলে দেখা যায় গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ঝুলে আছেন কনিকা।
এসআই রুবেল বলেন, পরে গৃহবধূর শাশুড়ির চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন এসে ওড়না কেটে মরদেহ নিচে নামান।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে রাত ১১টা দিকে মরদেহ থানায় নিয়ে আসে। ঘটনার পর রাত দেড়টার দিকে র্যাব-১৪ জামালপুর ইউনিটের একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
এসআই রুবেল আরও বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে।