আরেকজনের বাম হাতের কব্জি শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছে।
সকাল থেকে ১৭টি ফেরি, ৮৭টি লঞ্চ ও দুই শতাধিক স্পিডবোট দিয়ে পারপার কারানো হচ্ছে বলে বিআইডব্লিউটিসির কাঁঠালবাড়ির ঘাট ব্যবস্থাপক আবদুস সালাম মিয়া জানান।
তিনি বলেন, ঈদের ছুটি শেষে সবাই কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করায় সকাল থেকে কাঁঠালবাড়ি ঘাটে চাপ বেড়েছে। বেলা বাড়লে এ চাপ আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
“আবহাওয়া ভালো থাকায় নৌযান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।তবে শিমুলিয়া ঘাটের কাছে পদ্মায় প্রবল স্রোত ও ঢেউ থাকায় অধিকাংশ যাত্রীরাই ফেরিতে করে নদী পার হচ্ছেন।”
কাঁঠালবাড়ি ঘাটে ঢাকামুখী যাত্রী ও যানবাহনের অতিরিক্ত চাপের কথা মাথায় রেখে বিআইডব্লিউটিসি, বিআইডব্লিউটিএ, পুলিশ, র্যাব, ফায়ার সার্ভিস, আনসার, জেলা প্রশাসন, উপজেলা প্রশাসনসহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সার্বক্ষণিক কাজ করছে বলে আবদুস সালাম জানান।