বৃহস্পতিবার জেলা ও দায়রা জজ মশিউর রহমান চৌধুরী এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডিত আব্দুল্লাহ ওরফে সাকিব (২৩) বগুড়ার শাহাজাহানপুর উপজেলার সোনাইদিঘি এলাকার মোকলেছুর রহমানের ছেলে।
মামলার নথির বরাত দিয়ে আইনজীবী এনামুল হক বলেন, ২০১৭ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি রাতে খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার চুকনগর বাজার এলাকায় গাজী আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে একটি কক্ষে ওঠেন সাকিব ও শিখা। ওই রাতে শিখাকে শ্বাসরোধে হত্যা করে সাকিব পালিয়ে যান। পরদিন সকালে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় ডুমুরিয়া থানার এসআই রুহুল আজম বাদী হয়ে হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই নিমাই চন্দ্র কুণ্ডু ২০১৮ সালের ৩০ মার্চ সাকিবকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। মামলায় ১৯ জন সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন।
নিহত মুক্তা বেগম ওরফে শিখা খুলনার বটিয়াঘাটা উপজেলার ভান্ডারকোট গ্রামের আব্দুল খালেক ফকিরের মেয়ে।