পরিস্থিতি মোকাবিলা এখন কষ্টকর হয়ে পড়েছে বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
জেলার সিভিল সার্জন হাবিবুর রহমান বলেন, “গত ২৪ ঘণ্টায় জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে নতুন আরও ৩৩ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন। তাদের মধ্যে অন্তত পাঁচজন দীর্ঘদিন ধরে ঢাকায় যাননি। ফলে কিশোরগঞ্জই তাদের এই রোগের উৎস বলে মনে হচ্ছে।
“বর্তমানে এ জেলার হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসাধীন রোগী রয়েছেন ৮৬ জন। এ পর্যন্ত এ জেলায় ডেঙ্গুতে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩১২ জনে। তাদের মধ্যে অন্তত ১০ জনকে গুরুতর অবস্থায় ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এছাড়া এ জেলায় অন্তত একজন শিশু ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে।”
এসব খবরে জেলার বিভিন্ন এলাকায় আতঙ্ক দেখা গেছে।
কিশোরগঞ্জ সদর হাসপাতালের মেডিসিন কনসালট্যান্ট আতাউর রহমান বলেন, “এ পর্যন্ত বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হলেও ক্রমবর্ধমান রোগীর চাপে ওষুধ ও শয্যাস্বল্পতাসহ বিভিন্ন কারণে পরিস্থিতি মোকাবিলা করা কষ্টকর হয়ে পড়েছে।”