জরিমানার আদায়ের পাশাপাশি জেলেদের কাছ থেকে ভবিষ্যতে মাছ শিকার না করার মুচলেকা নেওয়া হয় বলে জানান মৎস্য কর্মকর্তা।
কুষ্টিয়ার জেলা ও দায়রা জজ অরূপ কুমার গোস্বামী সোমবার এই রায় ঘোষণা করেন।
সাজাপ্রাপ্ত মো. শহিদুল ইসলাম (৩৮) কুমারখালী উপজেলার শেরকান্দি গ্রামের আবু বকরের ছেলে।
শহিদুল রায় ঘোষণার সময় আদালতের কাঠগড়ায় ছিলেন।
ওই আদালতের পিপি অনুপ কুমার নন্দী মামলার নথির বরাতে জানান, ২০১৮ সালের ২১ মার্চ শহিদুলকে তার বাড়ি থেকে আটক করে পুলিশ। সে সময় পুলিশ তার ঘরে তল্লাশি চালিয়ে শোয়ার ঘরের আলমারি থেকে পলিথিন মোড়ানো প্যাকেটে ৫০ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় শহিদুলের বিরুদ্ধে এএসআই মো. আতোয়ার হোসেন মামলা করেন। তদন্ত শেষে ২০১৮ সালের ১৩ জুলাই আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ।
পিপি অনুপ বলেন, শহিদুলের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তাকে দোষী সাব্যস্ত করে এই রায় দেয়। ৫০ হাজার টাকা জরিমানা না দিলে তাকে আরও এক বছর কারাভোগ করতে হবে।