“শিক্ষার্থীদের ক্লাসে উপস্থিতির ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিস্টেম চালু করতে একটি প্রজেক্টের কাজ শুরু হয়েছে।”
হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার খাইরুল কবির সুমন বলেন, তাদের হাসপাতালে পূর্ণাঙ্গ পরীক্ষার ব্যবস্থা নেই। কেবল ডিভাইসের মাধ্যমে পজিটিভ চিহ্নত করে তিনজনকে শনাক্ত করা হয়েছে।
এ বিষয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সতর্ক রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, “দ্রুত ডেঙ্গু আক্রন্ত পুরুষ ও নারী ওয়ার্ডে রোগীর জন্য আলাদা বেডের ব্যবস্থা করা হবে। রোগীদের জন্য মশারির ব্যবস্থাও করা হচ্ছে।”
আক্রান্ত তিনজন হলেন জেলার নকলা উপজেলার বুর্দি গ্রামের আব্দুল হাকিমের ছেলে মজনু (২২), সদর উপজেলার বাঘেরচর গ্রামের বসর উদ্দিনের ছেলে আনোয়ার (৪৫) ও জেলা শহরের সচিনের ছেলে রাজন (৩৫)।