বৃহস্পতিবার দুপুর রংপুরে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির বিশেষ সভা
শেষে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
বন্যা মোকাবিলায় সরকার শতভাগ প্রস্তুত রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “বন্যা শুরু হওয়ার আগে চাল, শুকনা খাবার, নগদ টাকা এবং তাঁবু দেওয়া হয়েছে। তাঁবু দেওয়াটা এবার ব্যতিক্রম। যাতে বন্যার্ত কাউকে খোলা আকাশের নিচে থাকতে না হয় সেজন্য প্রত্যেক জেলায় ৫০০ করে তাঁবু পাঠিয়েছি।”
তবে কয়টি জেলা বন্যা দুর্গত এবং কয় জেলায় তাঁবু পাঠানো হয়েছে তা তিনি পরিষ্কার করেননি।
প্রতিমন্ত্রী এনামুর বলেন, আন্তমন্ত্রণালয়ে সভা করে ২৩টি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সেই সিদ্ধান্তগুলো পাঠানো হয়েছে জেলা প্রশাসকদের কাছে।
“শুধু তাই নয়, গো-খাদ্য ও শিশু খাদ্যের জন্য বরাদ্দ দিয়েছি। এছাড়া আমরা বন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শন করছি। কোথায় কী সমস্যা, কেউ দায়িত্বে অবহেলা করছে কিনা, ক্ষতির পরিমাণসহ বাঁধরক্ষা ও নদী ভাঙনের বিষয়ে খোঁজখবর রাখছি।”
দুপুরে রংপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা প্রশাসক আসিফ আহসানের সভাপতিত্বে সভায় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব শাহ কামাল, রংপুর জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ছাফিয়া খানম, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রাজু, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি সাফিয়ার রহমান সফি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।