রোববার খুলনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ কনিকা বিশ্বাসের আদালতে শরিফুল ইসলাম আত্মসমর্পণ করেন বলে ওই আদালেতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ফরিদ আহমেদ জানান।
শরিফুল নগরীর লবণচরা থানার বুড়ো মৌলভীর দরগাহ রোডের শেখ আব্দুল জলিলের ছেলে।
গত ১৬ জুলাই ধর্ষণের পর হত্যার এ মামলায় পাঁচজনকে মৃত্যুদণ্ড দেয় আদালত।
পারভীন নগরীর লবণচরা থানাধিন বুরো মৌলভীর দরগা এলাকার ইলিয়াস চৌধুরীর মেয়ে এবং এক্সিম ব্যাংকের কর্মকর্তা ছিলেন।
২০১৫ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর বাড়িতে ঢুকে পারভীনকে দলবেঁধে ধর্ষণের পর তার বাবাসহ হত্যা এবং বাড়ির সেপটিক ট্যাংকের মধ্যে তাদের লাশ ফেলে দেওয়া হয়। এ ঘটনায় হত্যা ও ধর্ষণের পৃথক মামলা হয়।
শরিফুল ছাড়াও তার ভাই সাইফুল ইসলাম পিটিল (৩০),আবুল কালামের ছেলে লিটন (২৮), অহিদুল ইসলামের ছেলে আবু সাঈদ (২৫) ও মৃত সেকেন্দারের ছেলে আজিজুর রহমান পলাশের (২৬) এ মামলায় প্রাণদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আসামিদের মধ্যে শরিফুল ইসলাম পলাতক ছিলেন।