রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারের জেরে হত্যাকাণ্ডটি সংঘটিত হয়েছে বলে পুলিশ প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে।
নন্দীগ্রাম থানার ওসি শওকত কবির জানান, উপজেলা সদরের কলেজ পাড়া থেকে রোববার সকালে ওই গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
মাসুদ কলেজ পাড়ার ওসমান ফকিরের ছেলে।ঘটনার পর থেকে ওসমান ও তার বাড়ির লোকজন পলাতক রয়েছেন বলে পুলিশ জানিয়েছে।
ময়ুরীর বাবা আনোয়ার হোসেন বলেন, পরকীয়ার ঘটনা নিয়ে ময়ূরীর সঙ্গে মাসুদের বেশকিছু দিন ধরে দাম্পত্য কলহ চলছিল।এ নিয়ে শনিবার রাতে তাদের মধ্যে আবার ঝগড়া হয়।
“রাতেই মাসুদ ফোন করে বলে তোর মেয়ের খবর কাল সকালে পাবে। সকালে উঠেই শুনি ময়ূরীকে মারধর করে হত্যা করা হয়েছে।”
ওসি বলেন, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় মামলার দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।