সিলেটের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. আমিনুল ইসলাম বৃহস্পতিবার এ রায় ঘোষণা করেন।
এছাড়া এ মামলায় একই গ্রামের মুহিবুর রহমানের ছেলে রানু মিয়াতে তিন বছেরর সাজা দিয়েছে আদালত।
মামলার আরও দুই আসামি মনোয়ারা বেগম ও আয়েশা আক্তারকে বেকসুর খালাস দিয়েছে আদালত।
ওই আদালতের অতিরিক্ত পিপি মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন মামলার নথির বরাতে জানান, ২০১৫ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি গোলাপগঞ্জের মেহেরপুর গ্রামে পূর্বশত্রুতার জেরে রুবেল আহমেদ ও ফারুক মিয়ার ওপর হামলা চালায় কয়েকজন।
গুরুতর আহত হয়ে সিলেটে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান রুবেল এবং ফারুক।
ঘটনার দুই দিন পর চারজনকে আসামি করে গোলাপগঞ্জ থানায় মামলা করেন তাদের এক স্বজন। পুলিশ তদন্ত শেষে ওই বছরের ২০ জুন আদালতে অভিযোগপত্র দেয়।
পিপি নিজাম বলেন, সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে আদালত দুইজনকে দোষী সাব্যস্ত করে অপরাধের ভিত্তিতে কামরুলকে ফাঁসির রায় আর রানুকে তিন বছেরর সাজা দিয়েছে আদালত।