উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জানান, কৃষি বিভাগ চেষ্টা করছে, গোলাপগঞ্জকে পুরোপুরি কৃষি পর্যটন উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলতে।
এদিকে গত ২৪ ঘন্টায় যমুনা নদীর পানি ২৩ সেন্টিমিটার বেড়ে সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে বিপদসীমার ৯১ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে বলে জেলার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম জানান।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আব্দুর রহিম বলেন, যমুনার পানি বেড়ে যাওয়ার কারণে চরাঞ্চলের গ্রামগুলোতে বন্যার পানি ঢুকে পড়েছে।
বন্যা কবলিতদের বিতরণের জন্য ৪৯৪ টন চাল ও আট লাখ টাকা মজুদ রাখা হয়েছে বলে জানান তিনি।
সরেজমিনে দেখা যায়, পানিবন্দি মানুষ গবাদি পশু আর আসবাপত্র নিয়ে বাঁধের উপর আশ্রয় নিয়েছেন। সেখানে ঝুপড়ি ঘর তুলে রাত যাপন করছেন তারা। এছাড়া পানি উঠে পড়ায় সিরাজগঞ্জের কাজিপুর-ধুনট সড়ক দিয়ে যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে; তলিয়ে গেছে অনেক ফসলি জমি।
কাজীপুর উপজেলার নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) জাহিদ হাসান সিদ্দিকী জানান, পানি কমে গেলে ক্ষতিগ্রস্থ বাধটি মেরামত করা হবে।