বুধবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতের জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ শফিউল আজম এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডিত আরিফুল হকের বাড়ি আশুগঞ্জের চরচারতলায়।
তিনি উচ্চ আদালত থেকে জামিনে পলাতক রয়েছেন বলে আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ইউসুফ জানান।
মামলার বিবরণে বলা হয়, আশুগঞ্জের চরচারতলার মফিজুল হকের মেয়ে কামরুন নাহার তূর্ণার সঙ্গে ২০১২ সালে পারিবারিকভাবে তার চাচাত ভাই আরিফুল হকের সঙ্গে বিয়ে হয়। তাদের সংসারে একটি কন্যাসন্তানও রয়েছে।
২০১৬ সালে আরিফুলের মোবাইল ফোনে একটি আপত্তিকর ছবি নিয়ে তার সঙ্গে তূর্ণার ঝগড়া হয়। বিষয়টি পারিবারিকভাবে সমাধান করা চেষ্টা করা হলেও স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিবাদ চলতে থাকে।
এ ঘটনায় তূর্ণা বাবা বাদী হয়ে আরিফুলকে আসামি করে আশুগঞ্জ থানায় মামলা করেন। পরে আরিফকে গ্রেপ্তার করা হলে তিনি আদালতে জবানবন্দিও দেন
তদন্ত শেষে পুলিশ ২০১৭ সালে ৭ সেপ্টেম্বর এ মামলার একমাত্র আসামি আরিফুলের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দিলে বিচারকাজ শুরু করে আাদালত।