র্যাব ১১-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আলেপ উদ্দিন জানান, শুক্রবার সকালে নারী ও শিশুনির্যাতন দমন আইনে ছাত্রীদের পরিবারের পক্ষ থেকে এক মা একটি এবং পর্নগ্রাফি ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে র্যাবের ডিএডি কামাল হোসেন ফতুল্লা থানয় পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেন।
র্যাবের মামলায় অভিযোগ আনা হয়েছে, কম্পিউটারের মাধ্যমে অশ্লীল ছবির দেহের সঙ্গে মাদ্রাসাছাত্রীদের ছবির মাথা সংযোজন করে অশ্লীল ভিডিও বানিয়েছেন অধ্যক্ষ আল আমিন।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ছাত্রীদের ধর্ষণ, ধর্ষণের চেষ্টা ও যৌন হয়রানির অভিযোগে কুতুবপুর ইউনিয়নের মাহমুদপুর এলাকায় বাইতুল হুদা ক্যাডেট মাদ্রাসায় অভিযান চালিয়ে অধ্যক্ষ আল আমিনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। এ সময় তার কম্পিউটার ও মোবাইল ফোন থেকে পর্নগ্রাফিক ভিডিও জব্দ করা হয়।
আল আমিন ১২ ছাত্রীকে ধর্ষণ, ধর্ষণের চেষ্টা ও যৌন হয়রানি করার কথা স্বীকার করেছেন বলে র্যাব জানিয়েছে।
এদিকে এ ঘটনা এলাকাবাসী জানার পর তার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ দেখিয়েছে।