বুধবার দুপুরে নাটোরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো.মাইনুল এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডিত সোহাগ হোসেন নাটোর শহরের উত্তর বড়গাছা জোলার পাড় এলাকার খলিলুর রহমানের ছেলে।
এ টাকা বাদির পরিবারকে ক্ষতিপূরণ হিসাবে আদায় করে ট্রাইবুন্যালে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মামলার বিবরণে বলা হয়, ২০১৭ সালের ১০ জুলাই বিকালে নাটোরের বনবেলঘরিয়া এলাকার মমিন হোসেনের দশ বছরের মেয়ে মৌমিতা তার বড় বোন মৌসুমির বাড়িতে যায়।
মৌসুমি বাড়িতে না থাকার সুযোগে তার স্বামী সোহাগ মৌমিতাকে ধর্ষণ করে। এ সময় মৌমিতা চিৎকার শুরু করলে সোহাগ ওড়না দিয়ে শ্বাসরোধ করে তাকে হত্যা করে এবং লাশ পাটক্ষেতে ফেলে রাখে। ওইদিন সন্ধ্যায় মৌমিতার লাশ উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় নিহতের বাবা বাদী হয়ে সদর থানায় মামলা করলে পুলিশ সোহাগকে আটক করে। পরে আদালতে জবানবন্দিও দেন সোহাগ।
তদন্ত শেষে পুলিশ ২০১৮ সালে সোহাগের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দিলে এ মামলার বিচার শুরু করে আদালত।