“এক পর্যায়ে যুবরাজ পানিতে ডুবে যায়। তখন তাকে বাঁচাতে এগিয়ে যায় নুরুজ্জামান ও আরিফ। কিন্তু তারা সবাই নদীতে ডুবে যায়।”
সদর থানার এসআই নিতাই চন্দ্র জানান, বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে ডুমদিয়া এলাকায় ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত সায়েম মাহামুদ ওরফে শামসুল হক (২৩) সদর উপজেলার গোপীনাথপুর জামিয়া আরাবিয়া নেছারিয়া শামছুল উলুম মাদ্রাসা ও এতিমখানার শিক্ষক। বাগেরহাটের মোল্লাহাট উপজেলার কাহালপুর গ্রামের মহব্বত হোসেনের ছেলে তিনি।
আহত আব্দুল্লাহ (১৫) ওই মাদ্রাসার শিক্ষার্থী।
এসআই নিতাই বলেন, ছাত্র আব্দুল্লাহকে নিয়ে মোটরসাইকেলে করে গোপালগঞ্জ যাচ্ছিলেন শিক্ষক সায়েম। পথে বিপরীত দিক থেকে আসা বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই শিক্ষক নিহত হন।
এ সময় ছাত্র আব্দুল্লাহ আহত হলে তাকে গোপালগঞ্জ সদর হাসপতালে ভর্তি করা হয় বলে তিনি জানান।
লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গোপালগঞ্জ সদর হাসপতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।