ওসি বলেন, “গ্রেপ্তারকৃতরা পেশাদার অপরাধী। তারা প্রতিনিয়ত চুরি ছিনতাইসহ নানা অপকর্ম করে বেড়াত।”
নওগাঁর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার লিমন রায় জানান, মঙ্গলবার গভীর রাতে তারা পাবনা সদর উপজেলায় আফুরিয়া ফাস্ট ফিলিংস নামের ওই কারখানায় অভিযান চালান। সেখান থেকে তিনজনকে আটকের পর কারখানাটি সিলগালা করে দেওয়া হয়।
আটক তিনজনের মধ্যে দুইজনের নাম রাজা ও নজরুল বলে জানালেও তিনি তাদের পরিচয় বলেননি।
“এই কারখানার হট ফিলিং সেক্সুয়াল ড্রিংকস পান করে নওগাঁয় এ পর্যন্ত তিনজনের মৃত্যু হয়েছে এবং অনেকে অসুস্থ হয়েছে বলে অভিযোগ আছে।”
এ বিষয়ে ওই কারখানার মালিক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, “আমার মন-মানসিকতা ভালো নেই। একটু সহযোগিতা করেন ভাই।”