রোববার নিটারের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ মিজানুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানানো হয়।
তিন বছরের (৬ সেমিস্টার) জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে মৃন্ময় বসাককে। বাকি ছয়জনকে বহিষ্কার করা হয় দুই বছরের (৪ সেমিস্টার) জন্য।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিভিন্ন সময় দ্বিতীয় বর্ষের কয়েকজন ছাত্র বিভিন্ন বিভাগের ছাত্রদেরকে ছাত্র হোস্টেলের বর্ধিত ভবন-১ এ ডেকে এনে লোহার পাইপ ও রড দিয়ে প্রহার, চড়থাপ্পড় ও কিলঘুষি মেরে মারাত্মক শারীরিক জখম করে।
নির্যাতনের প্রমাণসহ প্রথম বিভাগের ভুক্তভোগী কয়েকজন ছাত্র ও অভিভাবকের লিখিত অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে দোষীদের চিহ্নিত করতে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।
রোববার একাডেমিক পর্ষদের জরুরি সভায় উক্ত প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও শৃঙ্খলা বজায় রাখতে সাত ছাত্রকে বহিষ্কার করা হয়। নিটার কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া এই সাত ছাত্র ক্যাম্পাসে প্রবেশ করলে তাদেরকে আজীবন বহিষ্কার করারও সিদ্ধান্ত হয়।
এ ব্যাপারে প্রতিষ্ঠানিটির অধ্যক্ষ মোহাম্মদ মিজানুর রহমানের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করে কথা বলা সম্ভব হয়নি।