মুরাদ হোসেন আনন্দ নামের এই আসামি শুক্রবার পালিয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
শুক্রবার বিকালে শহরের বিএনপি কলোনি থেকে একটি বিদেশি পিস্তলসহ পুলিশ তিনজনকে আটক করে।
একজন পালিয়ে যাওয়ায় অপর দুই আসামিকে শনিবার আদালতে হাজির করা হয়।
সদর থানার এসআই মাঈনুল ইসলাম বলেন, শুক্রবার রাত ৮টার দিকে পরিদর্শক (তদন্ত) অফিস কক্ষে মুরাদ হোসেন আনন্দকে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ চলছিল। এ সময় আসামি আনন্দ প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে অফিস রুম সংলগ্ন টয়লেটে প্রবেশ করে।
“কিছুক্ষণ পর আনন্দের কেনো সাড়া না পেয়ে টয়লেটের দরজা ভাঙা হয়। ভেতরে গিয়ে দেখা যায় টয়লেটের ভেন্টিলেটর ভেঙে ওই আসামি পালিয়ে গেছে।”
সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) এরশাদুল আলম সাংবাদিকদের বলেন,
শুক্রবার বিকালে বিএনপি কলোনি থেকে শহরের বাবুপাড়া এলাকার আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে ও লালমনিরহাট রেলওয়ের ডিপিও সেকশন অফিসের উচ্চমান সহকারী পারভেজ আক্তার টপি (৪২), শহরের বালাটারী এলাকার ইব্রাহীমের ছেলে মুরাদ হোসেন আনন্দ (২১) এবং একই এলাকার মহর আলীর ছেলে সহিদুল ইসলামকে (২০) একটি বিদেশি পিস্তলসহ আটক করে থানায়েআনা হয়।
এ থানার এসআই মাঈনুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, পেশায় রং মিস্ত্রী মুরাদ হোসেন আনন্দের বাসায় অভিযান চালিয়ে টিউবওয়েলের ড্রেনের পাশ্বে মাটির নিচ থেকে একটি বিদেশি পিস্তলটি উদ্ধার করা হয়। পরে তার দেওয়া স্বীকারোক্তি অনুযায়ী অপর রং মিস্ত্রী শহিদুল ও পরে রেলওয়ে কর্মচারী পারভেজ আক্তার টপিকে আটক করা হয়।