“শিক্ষার্থীদের ক্লাসে উপস্থিতির ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিস্টেম চালু করতে একটি প্রজেক্টের কাজ শুরু হয়েছে।”
দোহার থানার এসআই অখিল রঞ্জন সরকার জানান, ওই ছাত্রীর (১৫) মা তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করার পর তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তবে পুলিশ আসামিদের নাম প্রকাশ করেনি।
এসআই অখিল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ২২ বছর বয়সী এক তরুণের সঙ্গে ওই ছাত্রীর প্রেমের সম্পর্ক ছিল। বুধবার কথিত প্রেমিক তাকে বেড়ানোর কথা বলে নিয়ে যান। তারপর তাকে ধর্ষণ করেন। এতে তার দুই বন্ধু সহযোগিতা করেন। ছাত্রী বাড়ি ফিরে ঘটনা জানালে তার মা থানায় মামলা করেন।
মামলার পর অভিযান চালিয়ে ধর্ষণে সহযোগিতার অভিযোগে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানান এসআই অখিল।
তিনি বলেন, ছাত্রীকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় কথিত প্রেমিক ও তার আরেক সহযোগীকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছে পুলিশ।