নিহতরা হলেন জেলার নড়িয়া উপজেলার পাচক গ্রামের সালাহ উদ্দিনের ভাতিজা শাহাদাত (২০) ও তারেক (১৬)।
তারেকের চাচা স্বপন খান বলেন, শুক্রবার দুপুরে ওই গ্রামের সালাহ উদ্দিন তার নির্মাণাধীন বাড়ির সেপটিক ট্যাংকের ভেতরে কাজ দেখার জন্য তার ভাতিজা শাহাদাতকে পাঠান। তাকে লুটিয়ে পড়তে দেখে সালাহ উদ্দিন তারেককে পাঠান। তারেককে লুটিয়ে পড়তে দেখে সালাহ উদ্দিন চিৎকার করেন।
“এদিকে শাহাদত ও তারেককে উদ্ধার করতে ট্যাংকের ভেতরে গিয়ে অসুস্থ হন একই গ্রামের রুবেল (৩৫), অপু (২৫) ও আজিজুল (৩৩)। পরে আরো লোকজন গিয়ে তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক দুইজনকে মৃত ঘোষণা করেন।”
অন্য তিনজনকে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
পালং থানার এসআই কাজী নজরুল ইসলাম বলেন, পুলিশ ঘটনা তদন্ত করছে। সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত করা হয়েছে।
“ট্যাংকের গ্যাসের ক্রিয়ায় এ ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাববে ধারণা করা হচ্ছে। লাশের ময়নাতদন্তের জন্য প্রস্তুতি চলছে।”