পুলিশ জানিয়েছে, জব্দ করা চিনির আনুমানিক মূল্য ১৫ লাখ ৩৪ হাজার টাকা।
নিহতরা হলেন, রায়েদ ইউনিয়নের কালডাইয়া গ্রামের মো. এমারত হোসেন (৪৫) এবং তার ছেলে মো. সেলিম (২১)।
রায়েদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. সফিকুল হাকিম মোল্লা হিরণ জানান, কালডাইয়া গ্রামে স্যাটেলাইট টেলিভিশনের কেবল (ডিশ) সংযোগ নেই। খেলা দেখার জন্য এমারত ও তার ছেলে একটি কাঁচা বাঁশের খুটির মাথায় অ্যান্টেনা বেঁধে মাটিতে পোঁতার চেষ্টা করছিলেন।
“কিন্তু ঠিকমত না হওয়ায় বাঁশটি কাত হয়ে পাশের ৪২০ ভোল্টের বিদ্যুৎ লাইনের উপর গিয়ে পড়ে। তাতে কাঁচা বাঁশ বিদ্যুতায়িত হয়ে বাবা-ছেলে দুজনই বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়।”
এমারত ছিলেন একজন মৌসুমী ফল বিক্রেতা। আর সেলিম স্থানীয় একটি কলেজে লেখাপড়া করার পাশাপাশি এক কারখানায় চাকরি করতেন।
কাপাসিয়া থানার ওসি মো. রফিকুল ইসলাম জানান, পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই বাবা-ছেলের লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।