বাদীর নারাজি খারিজের মধ্য দিয়ে ‘কল্পনা অপহৃত হলেও কে বা কারা করেছে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি’- পুলিশের সেই চূড়ান্ত প্রতিবেদনই বহাল থাকল, বলেন বাদী পক্ষের আইনজীবী।
চাঁদপুর নৌপুলিশের ওসি আবু তাহের জানান, চাঁদপুর লঞ্চঘাটের পূর্ব দিকে মেঘনায় বুধবার বিকেলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
জাহাজের সব নাবিককে উদ্ধার করা হয়েছে।
ওসি তাহের লঞ্চের মাস্টার শহীদুল ইসলামের বরাতে বলেন, ভারত থেকে সিমেন্ট তৈরির কাঁচামাল ক্লিংকার নিয়ে আসছিল এমভি শাওন-১ নামে জাহাজটি। চাঁদপুর হয়ে নারায়ণগঞ্জ যাওয়ার কথা ছিল তার। কিন্তু এমভি ময়ূর-২ মানে একটি লঞ্চের ধাক্কায় কাত হয়ে আস্তে আস্তে তলিয়ে যায়।
“জাহাজটিতে ৬৮৫ টন ক্লিংকার ছিল। ক্লিংকারসহ জাহাজের ক্ষয়ক্ষতি পরিমাণ আড়াই কোটি টাকা বলে লঞ্চের মাস্টার শহীদুল ইসলাম দাবি করেছেন। জাহাজে সাতজন নাবিক ছিলেন। সবাইকে নিরাপদে উদ্ধার করা হয়েছে।”
এ ঘটনায় মাস্টার শহিদুল চাঁদপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়ের করেছেন বলে জানান ওসি তাহের।