শার্শা থানার ওসি এম মসিউর রহমান বলেন, রোববার সন্ধ্যায় গোগা গাজীপাড়ায় এ ছাত্রের লাশ পাওয়া যায়।
নিহত শাহ-পরান (১১) গোগা হাফিজিয়া মাদ্রাসার ছাত্র ছিল।
স্থানীয় গোগা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুর রশিদ জানান, গোগা হাফিজিয়া মাদ্রাসার ওস্তাদ হাফিজুরের বাড়ি থেকে প্রচণ্ড দুর্গন্ধ বের হলে ভেতরে গিয়ে তার খাটের নিচে মৃতদেহ পাওয়া যায়।
“পরে বিষয়টি আমি পুলিশকে অবগত করি। পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করেছে।”
ওসি মসিউর বলেন, চেয়ারম্যানের ফোন পেয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
ওই কিশোরের নাম শাহ পরান। সে শার্শার কাগজপুকুর গ্রামের শাহাজান আলির ছেলে।
তার পরিবারের অভিযোগ, শাহ পরান ওস্তাদ হাফিজুরের সঙ্গে কয়েকদিন আগে বাড়ি থেকে বের হয়। তারপর থেকে তাকে আর পাওয়া যাচ্ছিল না।
ওসি বলেন, এ ব্যাপারে শার্শা থানায় একটি মামলা হয়েছে। তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। ঘটনাটি কীভাবে ঘটল তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
যশোরের নাভারন সার্কেলের এএসপি জুয়েল আহমেদ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।