উপজেলার পশ্চিম ফুলুহার গ্রামের কাঠ ব্যবসায়ী আব্দুল আলিম হাওলাদার এই অভিযোগ করেছেন।
আলিম বলেন, তিনি তার ডায়রিয়ায় আক্রান্ত স্ত্রী জেসমিন বেগমকে (৪৫) বুধবার ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান।
“সকাল ১০টার দিকে চিকিৎসক আবুল খায়ের রাসেল রোগীকে স্যালাইন ধরিয়ে দেন। আর একটি ইনজেকশন পুশ করে চলে যান। এর পর থেকে জেসমিন গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। তখন ডাক্তার ও নার্সদের কাছে একাধিকবার গেলেও তারা কেউ রোগীর কাছে যাননি। উল্টো রোগীর স্বজনদের ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেন। তার কিছুক্ষণ পর জেসমিন মারা যান।”
এ ঘটনায় ডাক্তারের ভুল চিকিৎসা ও অবহেলাকে দায়ী করে রোগীর স্বজনরা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বিক্ষোভ দেখান।
ঘটনার পর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে চিকিৎসক আবুল খায়ের রাসেলকে পাওয়া যায়নি।
তবে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মাহাবুবুর রহমান অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
তিনি দাবি করেন, “ভুল চিকিৎসা বা কর্তব্যে অবহেলার ঘটনা ঘটেনি।”