“বসতবাড়ির সীমানা নিয়ে মোরাদের সঙ্গে তার চাচাত ভাই জালাল উদ্দিনের দীর্ঘদিন ধরে দ্বন্দ্ব চলছিল।”
বৃহস্পতিবার তারাবি নামাজ শেষে রাত ১০টায় কুষ্টিয়ার কেন্দ্রীয় পৌর-গৌরস্থানে মায়ের কবরের পাশে তাকে দাফন করা হয়।
এ সময় সেখানে খালিদ হোসেনের একমাত্র সন্তান আসিফ হোসেন, কুষ্টিয়া জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হাজী রবিউল ইসলাম, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতাসহ আত্বীয়-স্বজন, ভক্ত ও বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
বুধবার রাতে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন এই গুণী শিল্পী।
বৃহস্পতিবার সকালে দুইদফা জানাজা শেষে সন্ধ্যায় ঢাকা থেকে তার লাশ নিজ গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়া এসে পৌঁছায়। এখানে বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানানোর পর তৃতীয় দফা জানাজা হয়।