বৃহস্পতিবার বেলা দেড় টার দিকে গোপালগঞ্জ প্রেসক্লাবের সমানের সড়কে গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এ কর্মসূচি পালন করে।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অর্নি খান, আয়েশা সিদ্দিকী, জাহাঙ্গীর আলম, মো. তারেক রহমান, মাহফুজুর রহমান, তানভীর তালুকদারসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য শিক্ষার্থীরা বক্তব্য রাখেন।
যে চিকিৎসক ও নার্সদের ভুলে এ ঘটনা ঘটেছে তদের চাকরিচ্যুত করার দাবি জানান আয়েশা সিদ্দিকী।
এছাড়া মুন্নির চিকিৎসার সব খরচ হাসপতাল কর্তৃপক্ষকে বহন করার দাবি জানান তারা ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী মরিয়ম সুলতানা মুন্নি সোমবার পিত্ত থলিতে পাথরজনিত সমস্যা নিয়ে গোপালগঞ্জ জেনারেল হাসপতালে ভর্তি হন। পরদিন সকালে সার্জারি ওয়ার্ডের নার্স শাহানাজ পারভীন তার শরীরে একটি ইনজেকশন পুশ করলে মুন্নি জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন । বুধবার বিকেলে তাকে ঢাকা মেডেকেলে ভর্তি করা হয়।
গোপালগঞ্জ সদর থানার ওসি (তদন্ত) মুহাম্মদ ইদ্রিস আলী বলেন, ঘটনাটি খুবই স্পর্শকাতর, তাই আইন শৃংখলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে গোপালগঞ্জ জেনারেল হাসপতাল, সিভিল সার্জন অফিস সহ শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বাড়তি পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।