জামিল সদর উপজেলার ছাতনী ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য এমদাদুল হকের ছেলে।
এমদাদুল বলেন, বৃহস্পতিবার ভোর ৬টার দিকে একটি অটোরিকশায় করে তার ছেলে বাড়ির পাশের তালতলা হাফরাস্তা মোড়ে এসে নামেন। খবর পেয়ে তিনি ও পরিবারের লোকজন সেখানে যান।
পরে পরিবারের লোকজনের সঙ্গে দেখা করে মিলন তালতলায় নিজ অফিসে বসেন। এ সময় এলাকার হাজার হাজার মানুষ তাকে দেখার জন্য সেখানে ভিড় করেন।
মিলন সদর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ছিলেন।
মিলনের বাবা আরও বলেন, গত ৩১ জানুয়ারি গভীর রাতে নিজ অফিস কক্ষে কয়েকজন কর্মীর সঙ্গে তার ছেলে বসে ছিল। এ সময় আইন শৃংঙ্খলা রক্ষকারী বাহিনী পরিচয়ে চার-পাঁচজন সাদা পোশাকধারী তাকে জোর করে মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে যায়।
পরে মিলনের মুক্তির দাবিতে তার কর্মী সমর্থকরা টানা ১৫ দিন নাটোর-ঢাকা সড়ক অবরোধসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নাটোর সদর থানার ওসি কাজী জালাল উদ্দিন বলেন, মিলনের ফিরে আসার কথা তারা শুনেছেন। এ ঘটনায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা আছে; মিলনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।