হাইওয়ে পুলিশের কর্মকর্তারা জানান, ঈদ ঘিরে এ মহাসড়কে ভোগান্তি হতে পারে এমন অধিক গুরুত্বপূর্ণ ১২টি স্থান তারা চিহ্নিত করেছেন।
বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের কাস্টম বিষয়ক সম্পাদক নাসির উদ্দিন জানান, এই নির্দেশনা দিয়ে বেনাপোল শুল্কভবনের কমিশনার মোহাম্মদ বেলাল হোসাইন চৌধুরী স্বাক্ষরিত একটি চিঠি সোমবার বন্দরসহ বন্দর ব্যবহারকারী বিভিন্ন দপ্তরে পাঠানো হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ইফতার ও সেহেরির সময় মুসলিম সম্প্রদায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মবিরতি থাকবে এবং অমুসলিম কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অফিস সচল রাখার কাজ চালিয়ে যাবেন।
বেনাপোল স্থলবন্দরের উপ-পরিচালক (ট্রাফিক) মামুন অর রশিদ বলেন, রমজানে দ্রুত পণ্য খালাসে সংশ্লিষ্ট সব বিভাগ মঙ্গলবার থেকে পুরোপুরি কাজ শুরু করেছে।