“শিক্ষার্থীদের ক্লাসে উপস্থিতির ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিস্টেম চালু করতে একটি প্রজেক্টের কাজ শুরু হয়েছে।”
বুধবার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল-২ এর বিচারক মোহাম্মদ সামস্উদ্দীন খালেদ আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডিত মো. সবুজ কবিরহাট উপজেলার সুন্দলপুর গ্রামের নুর নবীর ছেলে।
রায়ে তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ছাড়াও ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়, যা অনাদায়ে তাকে আরও দুই বছর সশ্রম কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল-২ এর বিশেষ পিপি মামুনুর রশিদ জানান, আসামি সবুজ ২০০৮ সালে কবিরহাট উপজেলার উত্তর লামছি গ্রামের এক কিশোরীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করে। মেয়েটি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে সবুজকে বিয়ের প্রস্তাব দিলে সবুজ অস্বীকৃতি জানায়।
পরে ওই কিশোরীর একটি মেয়ে হয়। এরপর সন্তানের পিতৃ পরিচয়ের জন্য মেয়েটির বাবা সবুজের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
আদালতের নির্দেশে ওই শিশু ও সবুজের ডিএনএ পরীক্ষায় অভিযোগের সত্যতা মেলে।